আমি নিয়ত করিতেছি যে, এই ইমামের পিছে কিবলা মুখি হইয়া জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজ আল্লাহর ওয়াস্তে শুরু করিলাম- আল্লাহু আকবার।
প্রশ্ন:
১. সালাতের মাঝে ব্যাক্তি যদি মনে মনে ভাবে যে, আমার সালাত অন্য জনে দেখতেছে আরো সুন্দর করে পড়ি। তাহলে কি তার সালাত হবে?
২. কিছু ইবাদাত আল্লাহর ওয়াস্তে আর কিছু কি আল্লাহর ওয়াস্তে নয়? তাহলে কার জন্য?
৩. কিবলা মুখি বলার কি দরকার আছে? নামাজজেতো এমনিতেই কিবলার দিকে তানাহলে মসজিদের মুখ কোন দিকে?
৪. তারাহুরো করে ব্যাক্তি জদি জোহরের জায়গায় আসর বলে ফেলে তাহলে কি নামাজ হবে?
১. সালাতের মাঝে ব্যাক্তি যদি মনে মনে ভাবে যে, আমার সালাত অন্য জনে দেখতেছে আরো সুন্দর করে পড়ি। তাহলে কি তার সালাত হবে?
২. কিছু ইবাদাত আল্লাহর ওয়াস্তে আর কিছু কি আল্লাহর ওয়াস্তে নয়? তাহলে কার জন্য?
৩. কিবলা মুখি বলার কি দরকার আছে? নামাজজেতো এমনিতেই কিবলার দিকে তানাহলে মসজিদের মুখ কোন দিকে?
৪. তারাহুরো করে ব্যাক্তি জদি জোহরের জায়গায় আসর বলে ফেলে তাহলে কি নামাজ হবে?
জ্ঞানোবান মহদয় ভাই/বোনেরা কাছে এসে উত্তর দেন।
COMMENTS:-
COMMENTS:-
- Abdullah Sahzi পুরো এই বানোয়াট নিয়তটিই বিদআত ৷ আর বিদআত একটি ভয়কর পাপের কাজ ৷ আল্লাহর ওয়াস্তে এটি পরিত্যাগ করুন ৷
- Abdullah Al Bellal ভাই উওর দেয়ার মতো হানাপি মাযাবে কেউ আছে বলে আমার মনে হয়না ভাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন ঠিক মত নামাজ পড়তে পারে
- Borhan Uddin Foyez //৩. কিবলা মুখি বলার কি দরকার আছে? নামাজজেতো এমনিতেই কিবলার দিকে তানাহলে মসজিদের মুখ কোন দিকে?//=প্রস্ন টা ভাল হইছে!! কাশফে মনে হয় মাসিজেদের দিক চেঞ্জ হইয়া যায়!! smile emoticon
- Wakil Uddin ৪. নামায হয়ে যাবে| তবে কথা হল নিয়্যত মনেরটাই আসল|
- Islam Islam প্রশ্ন গোলোর দলিল ও যুক্তি দিয়ে গবেষনা বিত্তিক প্রমান পেলে আমাদের ভাল হতে ।
- পিস ইন ইসলাম Wakil Uddin ভাই, মুখেতো নিয়ত করছি একবার? তাহলে কি মুখেরর নিয়ত পড়ার কোন মূল্য নাই?
Md Ismail Hosen 1.
একে লোক দেখানো ইবাদত বলে বা রিয়া, রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদত ভংয়কর গোপন
শিরক, আর শিরক করার ফলে তাকে জাহান্নামের শাস্তি পেতে হবে। এ ইবাদত কবুল
হবে না। →ভয়ংকর গোপন শিরকঃ- “রিয়া” বা লোক দেখানো ইবাদত →“আপনি বলুনঃ
নিশ্চয়ই আমার সালাত, আমার কোরবানি এবং আমার
জীবন ও মৃত্যু - বিশ্ব- প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য।” সুরা আল-আনআ’মঃ ১৬২।
→“আপনি বলুনঃ আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার কাছে ‘ওয়াহী’ করা হয় যে,
তোমাদের ইলাহ হচ্ছেন ‘একমাত্র’ ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার
সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার পালনকর্তার ইবাদতে কাউকে
শরীক না করে।” সুরা আল-কাহফঃ ১১০। →নবী করীম সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেনঃ “আমি তোমাদের ব্যাপারে ছোট শিরক থেকে খুব ভয় করছি।
সাহাবীরা বললেন – ইয়া রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম! ছোট
শিরক কি? →রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ তা হলো
“রিয়া” বা লোক দেখানো ইবাদত। যেদিন আল্লাহ তাআ’লা বান্দাদের আমলের
পুরস্কার প্রদান করবেন, সেদিন রিয়াকারীদেরকে বলবেনঃ যাও, দুনিয়াতে
যাদেরকে দেখানোর জন্য আমল করতে, তাদের কাছে যাও। দেখো তাদের কাছ থেকে কোনো
পুরস্কার পাও কিনা?” মুসনাদে আহমাদ, সহীহ ইবনে খুজায়মা, হাদীসটি সহীহ –
শায়খ আলবানী। → রাসূলে আকরাম (সাঃ) বলেছেনঃ “কিয়ামাতের দিন যখন আল্লাহ
তায়ালা তাঁর সত্ত্বার কিয়দংশ উন্মোচিত করবেন, তখন ঈমানদার নারী- পুরুষগণ
সকলেই তাঁর সম্মুখে সিজদায় পড়ে যাবে। তবে সিজদা থেকে বিরত থাকবে কেবল ঐ
সমস্ত লোক, যারা দুনিয়াতে মানুষকে দেখানোর জন্য ও প্রশংসা পাওয়ার জন্য
সিজদা (সালাত আদায়) করতো। তারা সিজদা করতে চাইবে বটে, কিন্তু তাদের পিঠ ও
কোমর কাঠের তক্তার মত শক্ত হয়ে যাবে।” বুখারী, মুসলিম, মিশকাতঃ ৫৩০৮। মহান
আল্লাহ বলেন : →“(আমি ছাড়া অন্যের সন্তুষ্টির জন্য) তারা যেসব আমল করবে,
আমি তাদের কৃতকর্মের প্রতি মনোনিবেশ করব, অতঃপর সেইগুলোকে বিক্ষিপ্ত
ধূলিকণায় পরিণত করে দেব।” সুরাহ আল- ফুরকানঃ ২৩। https://m.facebook.com/groups/707355736054247...
- Md Ismail Hosen ৪) মুখে বা উচ্চারনে নিয়্যাত করা বিদআত, এটা সুন্নাত পরিপন্থী কাজ। হাদীসে এসেছে রাসূল (সঃ) আল্লাহু আকবার বলে নামাজ শুরু করতেন এবং সালামের মাধ্যমে নামাজ শেষ করতেন।
- Abdul Baqui vi rag rag kora bolchen kano? valo kora bolon na amrao to Muslim ...jata vol sta sothik vaba bolon..
- Md Ismail Hosen ২) ইবাদত একমাত্র আল্লাহ তাআলার জন্য, ইবাদতের যোগ্য আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নেই। লা ইলাহা ইলল্লালহ - আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নাই। এবং নিশ্চয় মসজিদ সমূহ আল্লাহ তাআলাকে স্মরন করার জন্য। অতএব তোমরা আল্লাহ তাআলার সাথে অন্য কাউকে ডেকোনা। (সূরা জিন :আয়াত সংখ্যা -১৮)
- Khalid Hasan পিস ইন ইসলাম যদি কাওকে শেখানোর উদ্দেশ্য থাকে তাহলে ভাল ভাবে টপিক্স উপস্থাপন করবেন।এই রকম ঝগড়ামূলক পোষ্ট করবেন না।সহি আক্বিকা দাবি করেন আবার পশ্ন করেন যাতে করে ফিৎনা হতে পারে বিষয় টা কেমন হয়ে গেল না।আর যদি সত্ত্যি আপনার উত্তর জানা না থাকে তাহলে ভাল কোন আলেম এর কাছে থেকে জেনে নিবেন। দয়া করে জেনে বুঝে ফিৎনা সৃষ্টিকারী পোষ্ট করবেন না।আর কথায় কথায় হানাফি হানাফি করেন কেন।আগে উস্কানি দিবেন? তার পর দাওয়াত দিবেন?হল এটা??
AL Noor Tareq চেতেন কেন ভাই এ কাজ গুলাতো হানাফীরা করে থাকে, হানাফীদের প্রশ্ন গুলার উত্তর দেওয়া উচিত #Khalid ,
No comments:
Post a Comment