Title 57:::(((বিদআত →New Methodology in
Islamic pattern )))
Right Level :::ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ)পালন
করা কেন
বিদআত? আমরা মীলাদ অনুষ্ঠানকে
বিদআত বলি।
যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন আপনারা বিদআত
বলেন? উত্তর হল, আল্লাহর কিতাব, রাসূল
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
এর
সুন্নাত, সাহাবাদের আমল এবং
সম্মানিত
তিন যুগের কোন যুগে এর কোন অস্তিত্ব
ছিলনা। তাই আমরা এটাকে বিদআত
বলি।
কারণ যে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর
সন্তুষ্টি কমনা করা হবে, কুরআন বা
সুন্নায়
অবশ্যই তার পক্ষে একটি দলীল থাকতে
হবে। আর মীলাদ মাহফিলের পক্ষে
এরকম
কোন দলীল নেই বলেই এটি একটি
বিদআতী ইবাদত, যা হিজরী চতুর্থ
শতাব্দীর পর তৈরি করা হয়েছে।
মিশরের ফাতেমীয় শিয়া সম্প্রদায়ের
শাসকগণ এটাকে সর্বপ্রথম ইসলামের
নামে
মুসলমানদের মাঝে চালু করে।
বিখ্যাত আলেমে দ্বীন ইমাম আবু হাফস্
তাজুদ্দীন ফাকেহানী (রঃ) বলেন,
একদল
লোক আমাদের কাছে বার বার প্রশ্ন
করেছে যে, কিছু সংখ্যক মানুষ মীলাদ
নামে রবিউল আওয়াল মাসে যে
অনুষ্ঠান
করে থাকে, শরীয়তে কি তার কোন
ভিত্তি আছে? প্রশ্নকারীগণ সুস্পষ্ট
উত্তর
চেয়েছিল।
আমি আল্লাহর উপর ভরসা করে উত্তর
দিলাম যে, আল্লাহর কিতাব ও
রাসূলের
সুন্নাতে এর পক্ষে কোন দলীল পাই নি
এবং যে সমস্ত আলেমগণ মুসলিম জাতির
জন্য দ্বীনের ব্যাপারে আদর্শ স্বরূপ,
তাদের কারও পক্ষ থেকে এধরণেরে
আমলের প্রমাণ পাওয়া যায় নি। অথচ
তারা ছিলেন পূর্ববতী যুগের
(সাহাবীদের) সুন্নাতের ধারক ও বাহক।
বরং এই মীলাদ নামের ইবাদতটি একটি
জঘণ্য বিদআত, যা দুর্বল ঈমানদার ও পেট
পূজারী লোকদের আবিষ্কার মাত্র।
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমীয়া
(রঃ)
বলেন, এমনি আরও বিদআতের উদাহরণপ
হল,
কিছু সংখ্যক মানুষ রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জন্ম
দিবসকে
ঈদ হিসাবে গ্রহণ করত: এ উপলক্ষে
মীলাদ
মাহফিলের আয়োজন করে থাকে। অথচ
রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম) সঠিক জন্ম তারিখ সম্পর্কে
আলেমগণ যথেষ্ট মতবিরোধ করেছেন। এ
ধরণের অনুষ্ঠান পালনকারীদের দু’টি
অবস্থার একটি হতে পারে। হয়ত তারাজ
এব্যাপারে ঈসা (আঃ) এর জন্ম দিবস
পালনের ক্ষেত্রে নাসারাদের অনুসরণ
করে থাকে অথবা নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রতি অতি
ভালবাসা ও সম্মান দেখানোর জন্য
করে
থাকে।
যাই হোক এ কাজটি সাহাবাদের কেউ
করেন নি। যদি কাজটি ভাল হত,
তাহলে
অবশ্যই তারা কাজটি করার দিকে
আমাদের চেয়ে অনেক অগ্রগামী
থাকতেন। তাঁরা রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে আমাদের
চেয়ে অনেক বেশী ভালবাসতেন এবং
সম্মান করতেন। তাঁরা ছিলেন ভাল
কাজে আমাদের চেয়ে অনেক বেশী
আগ্রহী। তবে তাদের ভালবাসা ও
সম্মান
ছিল তাঁর অনুসরণ, আনুগত্য, তাঁর আদেশের
বাস্তবায়ন এবং প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে
তাঁর সুন্নাতকে বাস্তবায়িত করার
ভিতরে। by আবদুল্লাহ শাহেদ আল
মাদানি, লিসান্স ইন। মদিনা
বিশ্ববিদ্যালয়।।।
Media Level :::ধর্মীয় ভাবগাম্বীর্যের
সাথে সারাদেশে পালিত।
আমজনতা লেবেল::: আমরা Seasonal,occasi
onal মুসলিম,তাই দরগাহ ধরে আছি★
Myself Level :::((( Verse :Anfaal Ayah 25)))আর তোমরা এমন ফাসাদ থেকে
বেঁচে থাক যা বিশেষতঃ শুধু তাদের
উপর পতিত হবে না যারা তোমাদের
মধ্যে জালেম এবং জেনে রেখ যে,
আল্লাহর আযাব অত্যন্ত কঠোর।
And fear the Fitnah (affliction and trial) which
affects not in particular (only) those of you who do
wrong (but it may afflict all the good and the bad
people), and know that Allâh is Severe in
punishment.
Islamic pattern )))
Right Level :::ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ)পালন
করা কেন
বিদআত? আমরা মীলাদ অনুষ্ঠানকে
বিদআত বলি।
যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন আপনারা বিদআত
বলেন? উত্তর হল, আল্লাহর কিতাব, রাসূল
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
এর
সুন্নাত, সাহাবাদের আমল এবং
সম্মানিত
তিন যুগের কোন যুগে এর কোন অস্তিত্ব
ছিলনা। তাই আমরা এটাকে বিদআত
বলি।
কারণ যে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর
সন্তুষ্টি কমনা করা হবে, কুরআন বা
সুন্নায়
অবশ্যই তার পক্ষে একটি দলীল থাকতে
হবে। আর মীলাদ মাহফিলের পক্ষে
এরকম
কোন দলীল নেই বলেই এটি একটি
বিদআতী ইবাদত, যা হিজরী চতুর্থ
শতাব্দীর পর তৈরি করা হয়েছে।
মিশরের ফাতেমীয় শিয়া সম্প্রদায়ের
শাসকগণ এটাকে সর্বপ্রথম ইসলামের
নামে
মুসলমানদের মাঝে চালু করে।
বিখ্যাত আলেমে দ্বীন ইমাম আবু হাফস্
তাজুদ্দীন ফাকেহানী (রঃ) বলেন,
একদল
লোক আমাদের কাছে বার বার প্রশ্ন
করেছে যে, কিছু সংখ্যক মানুষ মীলাদ
নামে রবিউল আওয়াল মাসে যে
অনুষ্ঠান
করে থাকে, শরীয়তে কি তার কোন
ভিত্তি আছে? প্রশ্নকারীগণ সুস্পষ্ট
উত্তর
চেয়েছিল।
আমি আল্লাহর উপর ভরসা করে উত্তর
দিলাম যে, আল্লাহর কিতাব ও
রাসূলের
সুন্নাতে এর পক্ষে কোন দলীল পাই নি
এবং যে সমস্ত আলেমগণ মুসলিম জাতির
জন্য দ্বীনের ব্যাপারে আদর্শ স্বরূপ,
তাদের কারও পক্ষ থেকে এধরণেরে
আমলের প্রমাণ পাওয়া যায় নি। অথচ
তারা ছিলেন পূর্ববতী যুগের
(সাহাবীদের) সুন্নাতের ধারক ও বাহক।
বরং এই মীলাদ নামের ইবাদতটি একটি
জঘণ্য বিদআত, যা দুর্বল ঈমানদার ও পেট
পূজারী লোকদের আবিষ্কার মাত্র।
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমীয়া
(রঃ)
বলেন, এমনি আরও বিদআতের উদাহরণপ
হল,
কিছু সংখ্যক মানুষ রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জন্ম
দিবসকে
ঈদ হিসাবে গ্রহণ করত: এ উপলক্ষে
মীলাদ
মাহফিলের আয়োজন করে থাকে। অথচ
রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম) সঠিক জন্ম তারিখ সম্পর্কে
আলেমগণ যথেষ্ট মতবিরোধ করেছেন। এ
ধরণের অনুষ্ঠান পালনকারীদের দু’টি
অবস্থার একটি হতে পারে। হয়ত তারাজ
এব্যাপারে ঈসা (আঃ) এর জন্ম দিবস
পালনের ক্ষেত্রে নাসারাদের অনুসরণ
করে থাকে অথবা নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রতি অতি
ভালবাসা ও সম্মান দেখানোর জন্য
করে
থাকে।
যাই হোক এ কাজটি সাহাবাদের কেউ
করেন নি। যদি কাজটি ভাল হত,
তাহলে
অবশ্যই তারা কাজটি করার দিকে
আমাদের চেয়ে অনেক অগ্রগামী
থাকতেন। তাঁরা রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে আমাদের
চেয়ে অনেক বেশী ভালবাসতেন এবং
সম্মান করতেন। তাঁরা ছিলেন ভাল
কাজে আমাদের চেয়ে অনেক বেশী
আগ্রহী। তবে তাদের ভালবাসা ও
সম্মান
ছিল তাঁর অনুসরণ, আনুগত্য, তাঁর আদেশের
বাস্তবায়ন এবং প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে
তাঁর সুন্নাতকে বাস্তবায়িত করার
ভিতরে। by আবদুল্লাহ শাহেদ আল
মাদানি, লিসান্স ইন। মদিনা
বিশ্ববিদ্যালয়।।।
Media Level :::ধর্মীয় ভাবগাম্বীর্যের
সাথে সারাদেশে পালিত।
আমজনতা লেবেল::: আমরা Seasonal,occasi
onal মুসলিম,তাই দরগাহ ধরে আছি★
Myself Level :::((( Verse :Anfaal Ayah 25)))আর তোমরা এমন ফাসাদ থেকে
বেঁচে থাক যা বিশেষতঃ শুধু তাদের
উপর পতিত হবে না যারা তোমাদের
মধ্যে জালেম এবং জেনে রেখ যে,
আল্লাহর আযাব অত্যন্ত কঠোর।
And fear the Fitnah (affliction and trial) which
affects not in particular (only) those of you who do
wrong (but it may afflict all the good and the bad
people), and know that Allâh is Severe in
punishment.
Rahat Zamman Rana কিছু
সহিহ সুন্নাহর শায়খদের অভিমত তুলে ধরা হবে ইংশাআল্লাহ :: Dr. Bilal
Philips. :::Do not celebrate the birthday of the Prophet (pbuh). The
truth is that his actual date of birth is unknown just as the date of
birth of Prophet Jesus (pbuh) is unknown. Furthermore, its celebration
is an innovation in Islamic worship as it was not instructed by the
Prophet (pbuh) nor was it done by his companions. ::
Rahat Zamman Rana বিশিষ্ট
বিদ্বান Arabic আরব শায়খের ফতোওয়া :: আল-হামদুলিল্লাহ প্রথমত :
মীলাদুন্নবী বিদআত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অথবা তার
কোন সাহাবি অথবা কোন তাবেঈ অথবা কোন ইমাম থেকে এর প্রচলন নেই, বরং এর
প্রচলন শুরু করেছে আবিদী সম্প্রদায়, যেরূপ তারা
অন্যান্য বিদআত ও গোমরাহী সৃষ্টি করেছে। দ্বিতীয়ত : ক্ষতিকর কোন উপাদান
না থাকলে মিষ্টি খাওয়া ও কেনা বৈধ, যদি এতে নিষিদ্ধ কর্মের প্রতি উৎসাহ না
থাকে অথবা নিষিদ্ধ কর্মের প্রচার ও স্থায়িত্বের কারণ না হয়। তবে আমাদের
কাছে স্পষ্ট যে, মীলাদুন্নবীর সময় মিষ্টি খরিদ করা মীলাদুন্নবী প্রচার করা
এবং তার প্রতি এক ধরণের সমর্থন, বরং প্রকারান্তরে মীলাদুন্নবী উদযাপন করা
হয়। কারণ, মানুষের অভ্যাসে যা পরিণত হয় তাই ঈদ, যদি তাদের অভ্যাস হয় এ
দিনে এ ধরণের খাদ্য ভক্ষণ করা, অথবা মীলাদুন্নবী উপলক্ষে মিষ্টি তৈরি করা,
বছরের অন্যান্য দিন যেরূপ হয় না, তাহলে এ দিনে এ মিষ্টি বিকিকিনি করা,
খাওয়া অথবা হাদিয়া দেয়া এক ধরণের মীলাদ মাহফিল উদযাপন করার শামিল, তাই এ
দিনে এসব পরিহার করাই উত্তম। এ বিষয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি : ভালবাসা
দিবসের সাথে সম্পৃক্ত যাবতীয় বস্তু এবং ভালবাসা দিবস উদযাপনের নিদর্শন
লাল রঙের মিষ্টি ক্রয় ও হৃদপিণ্ডের ছবি সম্বলিত জিনিস আদান- প্রদান,
ক্রয়-বিক্রয় ও ব্যবহার সম্পর্কে ‘লাজনায়ে দায়েমার’ ফতোয়ার প্রতি :
“কুরআন-হাদিসের স্পষ্ট দলিল ও উম্মতের ঐক্য মত যে, ইসলামের ঈদ দু’টি : ঈদুল
আযহা ও ঈদুল ফিতর। এ ছাড়া অন্যান্য ঈদ বেদআত, হোক না তা কোন ব্যক্তির
সাথে সম্পৃক্ত অথবা কোন দলের সাথে সম্পৃক্ত অথবা কোন ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত
অথবা অন্য কোন জিনিসের সাথে সম্পৃক্ত। কোন মুসলমানের পক্ষে এসব ঈদ পালন
করা, সমর্থন করা, এতে আনন্দ প্রকাশ করা ও কোনভাবে এর সহযোগিতা প্রদান করা
বৈধ নয়। কারণ এগুলো আল্লাহর সীমা রেখার লঙ্ঘন, আর যে আল্লাহর সীমালঙ্ঘন
করল সে নিজের উপরই যুলম করল। অনুরূপ যে কোন জিনিসের মাধ্যমে এ ঈদ বা এ
ধরণের অন্যান্য ঈদে সাহায্য করা হয় তাও হারাম, যেমন খাওয়া অথবা পান করা
অথবা বিক্রি করা অথবা কেনা অথবা তৈরি করা অথবা হাদিয়া দেয়া অথবা প্রেরণ
করা অথবা প্রচার করা ইত্যাদি। কারণ এসবের মধ্যে রয়েছে গুনা, অবাধ্যতা এবং
আল্লাহ ও তার রাসূলের বিরুদ্ধাচরণে সহযোগিতা প্রদান করা। আল্লাহ তা'আলা
বলেন : সৎকর্ম ও তাকওয়ায় তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর। মন্দকর্ম ও
সীমালঙ্ঘনে পরস্পরের সহযোগিতা করো না। আর আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ
আযাব প্রদানে কঠোর”। সূরা মায়েদা : (২)” আল্লাহ ভাল জানেন। সমাপ্ত মুফতী :
শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল- মুনাজ্জিদ অনুবাদক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ
সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া সূত্র : ইসলাম প্রচার ব্যুরো,
রাবওয়াহ, রিয়াদ, সৌদিআরব.
একজন বয়স্ক মুরুব্বী জাজাকাল্লাহ খাইরান,ভাই★ অনেক অনেক তথ্যসমৃদ্ধ সংগৃহীত উপকারী তথ্য।May Allah bless you.
Rahat Zamman Rana ওয়া আনতুম ফা জাযাকুমুল্লাহু খইরন। আল্লাহ আপনাকেও দুনিয়া ও আখিরাতেও মংগল করুন, আমীন।