Wednesday 28 October 2015

Is wearing of SUIT - TIE - PANT prohibited in Islam?

Is wearing of SUIT - TIE - PANT prohibited in Islam,Professor Br.Imran bhai, Z.Naik

CLICK on Imram photo:- 

https://youtu.be/Yp7WNapGoDY



Dr. Zakir Naik - Islam Men Coat & Tie.

CLICK on Zakir Naik photo:- 


https://youtu.be/PerGuyP9O94
Q:--লেবাচ সম্পৰ্কীয় হাদীচত দেখা গৈছে যে আমাৰ লেবাচ অমুচলীমৰ সদৃশ হব নালাগে ( আহমদ , আবুদাউদ , মিশকাত /হা ৪৩৪৭, অধ্যায় ২২ )। এতিয়া প্ৰশ্ন হয় আমি পিন্ধা লংপেন্ট চাৰ্ট অমুচলীমৰ সদৃশ , গতিকে এনে পোছাক পিন্ধা উচিত নে বা এনে পোছাকেৰে চালাত আদায় কৰিব পাৰিনে ?(PH)

Ans:-
--Pant shirt omuslimor dress nohoy, pant shirt.....huni asorit hobo.....muslimor abishkar. When spain was the capital of islamic upliftment. When Cordoba university was the main centre of education in Europe, there Muslims wore pants and shirts. This dress custom was carried by the non Muslim Europeans from spain to other parts of the world and modified accordingly.(AA)


--Non muslims have been copying since the then muslim world's capital.MR-D)


-- পাঞ্জাৱীটো বিধৰ্মীৰ পোচাক । বিধৰ্মীৰ পোচাক পিন্ধা মানা আছে । দেওবন্দীসকলে কিয় পিন্ধে ?(JR)

Monday 26 October 2015

সৌদী আরবে গিয়ে হজ্ব করে এসেছি আমরা অনেকেই : মাযহাবী ধ্যান-জ্ঞান এতই প্রবল যে, সহীহ জিনিষ পেটে পুরে দিলেও প্রয়োজনে বমি করবো




M Towfiqur Rahman
 
সৌদী আরবে গিয়ে হজ্ব করে এসেছি আমরা অনেকেই;
.
.
কিন্তু আফসোস! সেখানে পঠিত নামাযটাই আনতে পারিনি।
আমাদের মধ্যে মাযহাবী ধ্যান-জ্ঞান এতই প্রবল যে, সহীহ জিনিষ পেটে পুরে দিলেও প্রয়োজনে বমি করবো, কিন্তু হজম করবো না। চোখে দেখেও না। এর কারণ কি?
হজ্ব করে এসেছি;
অথচ
আমাদের ইকামত পরিবর্তন হয়নি,
কিয়াম সংশোধন হয়নি,
আমাদের সূরা ফাতিহার তেলাওয়াত ঠিক নেই,
আমাদের রুকু-সিজদায় সময় দান সঠিক নেই,
সুন্নাহ লোকজনের অন্তরালে আদায়ের আগ্রহ নেই,
তাসবিহ ছাড়তে পারিনি,
সম্মিলিত মুনাজাতের ভুততো আগের মতোই।
মুখস্ত খুতবার প্রাকটিস সেও তথৈবচ
আরো কতকি?
তাহলে, কি এনেছি আমরা?
তাসবিহদানা
জায়নামায
স্বর্ণ
পোষাক
নানা জাতের খেুজর
৫ গ্যালন জমজমের পানি
সৌদী উপহার কুরআন
এগুলো।
একটু সচেতন হওয়া কি জরুরী নয়? সারা জীবন নামায পড়ছি, অথচ এখনো অনেক সহীহ হাদীসের উপর আমলই করতে বাকী। কিভাবে মানা যায় এ সব। কতটা দরদ দিয়ে হারামাইন থেকে নামায সংশোধনের জন্য ফ্রি বই দিচ্ছে। তাতেও কি ভাববার কিছু নেই। সব সহীহ হাদীসগুলোতো রাসূল সা. এর। বুখারী আর মুসলিম শরীফের বিশুদ্ধতার উপর এখনো কিতাব নেই। তাহলে?
আমাদের ভাববার, আমল করবার সময় কিন্তু দুনিয়াতে, মরার পর আর কোন সময় নেই। আমাদের কাবার দিকে, কাবা থেকে প্রদত্ত নির্দেশনার দিকে ফিরে যাওয়া খুবই জরুরী। কেননা, এ প্রতিষ্ঠানটি এখনো সর্বাধিক বিশুদ্ধ বক্তব্য দিয়ে থাকে। তাই যুক্তিতে তাদের মানাই নিরাপদ। যদি একটু সময় নিয়ে ভাবি। আল্লাহ অমাদের তওফিক দিন I

Sunday 11 October 2015

বিদআতীরা কিতাদের প্রমানের বিশ্বাস করে না

[<কেবলমাত্র রসম পুজারী বিদআতীরা কিতাদের প্রমানের বিশ্বাস করে না এবং কিতাবের দলিল প্রমাণের প্রয়োজন মনে করে না
============================
বাস্তব "আমল / কাজ" সম্পর্কে
আল্লাহতালা বলেন,
"আসরের কসম! সমস্ত মানব জাতী অবশ্যই ক্ষতির মধ্যে আছে।কিন্ত তারা ব্যতীত,যারা ঈমান আনে এবং সৎকাজ করে,হকের কথা বলে।এবং ধৈর্য ধারণ করে "।১০৩নংসুরা আসর
"আর যারা ইমান আনে সৎ আমল করে আমি তাদের মন্দ কাজগুলো মিটিয়ে দিব এবং তাদের কাজের উত্তম বিনিময় দান করব"(আনকাবুত৭)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<[<<<< মৌখিক উচ্চারণ সম্পর্কে>>>>>>>>>]
আল্লাহতালা বলেন,,,"তুমি বলে দাও -আমার সালাত,আমার কুরবানী, আমার জীবন, ও আমার মরণ সব কিছুই সারা জাহানের রব আল্লাহতালা জন্য।"(আন আম-১৬২)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
আল্লাহতালা বলেন,
"তার কথার চেয়ে কার কথা উত্তম। যে আল্লাহর দিকে মানুষকে ডাকে আহবান করে, সৎ আমল করে এবং বলেঃ আমি মুসলিম।"(হামীম,আসসাজদাঃ৩৩)
_____________________________________
"মানুষ যে কথাই (মুখে)উচ্চারণ করে তা,রেকর্ড করে রাখার জন্য তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে।" (ক্বাফঃআয়াত নং১৮)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
"কিন্ত এই জালিমরা পরিবর্তন (বদল)করল তাদের প্রতি আদিস্ট কথাটি, তার বিপরীত আপর ইকটি কথা দ্বারা, অতএব আমি নাযিল করলাম, সেই যালিমেদের উপর আসমানী গযব।এই জন্য যে,তারা বিধান অমান্য করেছিল।"(বাকারা-৫৯)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
"বস্তুতঃ সকল মানুষের জন্য এটা একটা পয়গাম।আর এটা পাঠানো হয়েছে এ জন্য যে,এর দ্বারা তাদেরকে সাবধান করা হবে এবং
তারা জেনে নিবে যে,প্রকৃত পক্ষে ইলাহ শুধু একজনই,,, আর বুদ্ধিমান লোকেরা যেন চিন্তা -ভাবনা করে। "(ইবরাহীম--৫২)
আল্লাহতালাআরো বলেন,
"যারা জেনে সুনে সত্যের সাক্ষয দিয়েছে তাদের কথা ভিন্ন"
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
আল্লাহতালা হুকুম,
"অতএব তোমাদের যদি জানা না থাকে, তাহিলে জ্ঞাণীদের নিকট জিজ্ঞাস কর,
কিতাবাদির প্রমান সহ।"(-১৬নং সুরা নাহল-৪৩-৪৪বং আয়াত)
আল্লাহতালা সাবাইকে বুঝার জ্ঞান দান করুক।
জাজাকাল্লাহ খাইরান।

দুই চোখের মাঝখানে বা কপালে ভাগ্য লেখার কথা হাদিসে রয়েছে

<<<<ভাগ্যর লিখনি বলতে কি বুযি তাঁর প্রতি কতটুকু বিশ্ব্যাস রাখি?>>>>
========================
আমরা অনেকে একটু কষ্টে থাকলেই বলি, পোড়া কপাল’, ‘কপালে লেখা’, ‘কপালে ছিল’, বা ‘কপাল খারাপ।
এই ইত্যাদি বলা বৈধ কি???
প্রত্যেকের ভাগ্য লেখা আছে ‘লাওহে মাহফুজ’- এ। সেটাই হল মুল ভাগ্যলিপি।
‪#‎মহান‬ আল্লাহ বলেন,
“পৃথিবীতে অথবা ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর যে বিপর্যয় আসে, আমার তা সংঘটিত করার পূর্বেই তা লিপিবদ্ধ থাকে,
নিশ্চয় আল্লাহর পক্ষে তা খুবই সহজ। (হাদিদঃ২২)★★
কিন্তু জীবনের তফসীলী ভাগ্য লেখা হয় মায়ের পেটে।
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “তোমাদের জন্য এক জন্যের সৃষ্টির উপাদান মায়ের গর্ভে চল্লিশ দিন যাবত বীর্যের আকারে থাকে। অতঃপর তা অনুরূপ ভাবে চল্লিশ দিনে জমাটবদ্ধ রক্তপিণ্ডের রূপ নেয়।
পুনরায় তদ্রূপ চল্লিশ দিনে গোশতের টুকরায় রূপান্তরিত করা হয়। অতঃপর তার নিকট ফিরিশতা পাঠানো হয়।
সুতরাং তার মাঝে রূহ স্থাপন করা হয় চারটি কথা লেখার আদেশ দেয়া হয়; তার রুযী, মৃত্যু, আমল এবং পাপিষ্ঠ না পূর্ণবান হবে, তা লেখা হয়।
সেই সত্তার শপথ, যিনি ছাড়া ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই!
(জন্মের পর) তোমাদের এক ব্যক্তি জান্নাতবাসীদের মত কাজ কর্ম করতে থাকে এবং তার ও জান্নাতের মাঝে এক হাত মত তফাত থেকে যায়।
এমতবস্থায় তার ভাগ্যের লিখন এগিয়ে আসে এবং সে জাহান্নামীদের মত আমল করতে লাগে; ফলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করে।
আর তোমাদের অন্য এক ব্যক্তি প্রথমে জাহান্নামীদের মত আমল করে এবং তার ও জাহান্নামের মাঝে এক হাত মত তফাত থাকে।
এমতবস্থায় তার ভাগ্যের লিখন এগিয়ে আসে এবং সে জান্নাতিদের মত ক্রিয়াকর্ম আরম্ভ করে; পরিণতিতে সে জান্নাতে প্রবেশ করে।” (বুখারি-মুসলিম)★
কিন্তু লিখা হয় কোথায়?
সে কথা অন্য বর্ণনায় পরিষ্কার করা হয়েছে।
‪#‎মহানবী‬ (সঃ) বলেছেন,
“আল্লাহ যখন কোন মানব প্রাণ সৃষ্টি করার ইচ্ছা করেন, তখন মাতৃগর্ভে নিযুক্ত ফিরিশতা আরজ করেন, “হে প্রভু ! দুর্ভাগ্যবান, না সৌভাগ্যবান?’
সুতরাং আল্লাহ নিজ ফয়সালা বহাল করেন। অতঃপর তার দুই চোখের মাঝখানে তা লিখে দেন, যার সে সম্মুখীন হবে,
এমনকি সেই মুসীবতও লিখে দেওয়া হয়, যা তাকে ক্লিষ্ট করবে।”
★★(ইবনে হিব্বান ৬১৭৮, আবু য়্যা’লা ৫৭৭৫ নং, মাজমাউজ জাওয়ায়েদ ৭/ ১১২)★★
========================
বলা বাহুল্য, দুই চোখের মাঝখানে বা কপালে ভাগ্য লেখার কথা হাদিসে রয়েছে।
তাই ‘কপালে ছিল’, ‘কপালের লেখা’ বা ‘কপাল খারাপ’ ইত্যাদি বলা দূষণীয় নয়।
তবে ভাগ্য বা কপালকে গালি দেওয়া বৈধ নয়। যেমন ‘পোড়া কপাল’, ‘নিষ্ঠুর নিয়তি’ ইত্যাদি বলা বৈধ নয়।★★★
========================
★হে আল্লাহ তোমি আমাদের যেভাবে যে অবস্থায় রাখো তাতে
সন্তুষ্ট থাকার তৌফিক প্রদান করো। (আমিন)
---------------------------------------------------------------------------
COMMENTS:-
 Sugiura Needle Azida আমি একটু কথা,যোগ দিতে চাই
"লওহে মাহফুজ"যে মুল ভাগ্য লিপি আল্লাহতালা বলেছেন,সেখানে লিখে,কলমের কালি শুকিয়ে ফেলেছেন।
কোন প্ররিবর্তন হবে না।

কিন্তু মায়ের গুর্ভে যে ভাগ্যলিখন হয় সেখানের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হয় যে,,আল্লাহতালা আপনি আমার ভাগ্যে ভাল নাযিল করেন।আমার তগদির পরিবর্ত্ণ করে দিন।আমার তগদিরে ভাল নাযিল করেন দুনিয়াতেও পরকালেও
আমাকে সরল পথে পরিচালিত করেন।
এখানে বান্দার তাওহীদ বিত্রিক আমল দ্বারা আল্লাহকে খুশি,, রাজী করাইতে পারলে,,, আল্লাহতালা বান্দার কথা,, শুনেন।।নিরাশ হয়ার কিছু নাই,,
ভাল আমল করেন পানাহা চান,,
মুমিনদের জন্য আল্লাহতালাই যথেস্ট।
আমিন।